Gjør som tusenvis av andre bokelskere
Abonner på vårt nyhetsbrev og få rabatter og inspirasjon til din neste leseopplevelse.
Ved å abonnere godtar du vår personvernerklæring.Du kan når som helst melde deg av våre nyhetsbrev.
শারদ- ২০২১ মা আসছেন তাই শরতের অন্তঃসলিলা ফল্গুধারা অনুভব করে মেতে উঠি আমরা ... মেতে ওঠে আমাদের সাহিত্য অঙ্গন .... আর প্রকাশের ধুম পড়ে যায় বিভিন্ন পত্র প্রত্রিকার - এটা মন্দ নয় .... সামাজিক দায়িত্ব বোধ থেকেই স্বরচিত বাংলা কবিতা পক্ষ থেকে শারদ -২০২১ সংখ্যায় ভারত-বাংলাদেশ এবং ত্রিপুরা মিলিয়ে প্রথিতযশা এবং নতুন কবি/লেখক -লেখিকার কলমে যেমন ফুল - পাখি -আকাশ কুসুম স্বপ্ন আছে... আছে প্রেয়সীর কথা.. তার পাশাপাশি আছে কিছু সামাজিক কথা- সামাজিক প্রতিবাদের কথা .... জনসাধারণের কথা বিপন্ন মানুষের কথা... আমাদের ঘরে ঘরে দুর্গারা আজ বিপন্ন...তাহলে কার পূজায় ব্রতী আমরা ? এই সমস্ত বিষয় নিয়েই নিয়েই সেজে উঠেছে "" শারদ অর্ঘ্য -২০২১ "" ১৮ জন কবি /লেখক এর কবিতার ক্ষেত্রে পাঁচটি এবং প্রবন্ধ বা ছোট গল্পের ক্ষেত্রে একটি করে লেখা সংগ্রহ করে শারদ সংখ্যা প্রকাশিত হলো...
"" জীবনের গল্প "" কাব্যগ্রন্থঃ - জীবনের গল্প... নামকরণই বোঝা যাচ্ছে জীবনের কথামালা জীবনের গল্প.. তাহলে গল্পের সংকলন বলতে কি দোষ ছিল আসলে এটি একটি ""কাব্যগ্রন্থ"" এক একটি কবিতা হয়ে উঠেছে এক একটি জীবনের প্রতিচ্ছবি - জীবনের গল্প ! এক একটি কবিতার মাধ্যমে প্রচেষ্টা করা হয়েছে এক একটি সুদীর্ঘ জীবনালেখ্য তুলে ধরা ! ভিন্ন আঙ্গিকে জীবনের চালচিত্র কে প্রতিষ্ঠা করা। আমার আশ-পাশে যারা থাকেন আমার আত্মীয়-স্বজন বন্ধু-বান্ধব যাদেরকে আমি দীর্ঘদিন থেকে চিনি -জানি তাদেরকে নিয়েই মূলত লেখা হয়েছে কবিতা গুলি । সমাজের সকল স্তরের মানুষকে নিয়ে লেখা হয়েছে এই ""জীবনের গল্প "" জীবনের জীবনালেখ্য ...এখানে কে নেই সাধারণ মধ্যবিত্ত- প্রেমিক প্রেমিকা- বেকার যুবক -সমাজের অবহেলিত নারী/মাতা - আদর্শবান পিতা -ডাক্তার- মাস্টার - কবি - চিত্রশিল্পী কেউ বাদ যায়নি .. .এমনকি আমিও না ...
আজি এ বসন্তে ... সেই আদম ইভের কাল থেকেই নারী-পুরুষ নির্বিশেষে প্রায় সকলেই এক বার না এক বার প্রেমে পড়েই - সেই প্রথম প্রেম বড় মধুর -বড় বেশি নস্টালজিক এবং প্লেটোনিক বটে... শুধুই কল্পনা...আর কল্পনা ডানায় ভর করে দিনরাত উড়ে বেড়ানো - আকাশে -বাতাসে সহজে মাটিতে পা পড়তে চায় না যেন ! দিবা রাত্র স্বপ্নের মায়াজাল রচনা - চোখে লেপ্টে থাকে স্বপ্নের কাজল ... যেকোনো মূল্যে জীবন বাজি রেখে ও প্রিয় মানুষ বা মানুষীর মন পেতে চাওয়া ... তার জন্য কত না আয়োজন নতুন করে সাজিয়ে তোলা বিপরীত মানুষ /মানুষীর জন্য ! "" স্ববাক "" অর্থাৎ স্ব-রচিত বাংলা ক-বিতা নিবেদিত ... একটি অনবদ্য প্রেমের কবিতা সংকলন এখানে ৪৪ জন কবির ২ বা ১ টি করে প্রেমের কবিতা চয়ন করে একটি যৌথ কাব্যগ্রন্থ প্রকাশিত হলো !সুধী সকল পাঠক/ পাঠিকার কাছে অনুরোধ আপনারা যৌথ প্রেমের কবিতার সংকলনটি পড়ুন অবশ্যই ভালো লাগবেই.... গোপাল পাত্র (সম্পাদক )
""কৌটোপোরা স্বপ্ন"" ছন্দ-কবিতার রঙিন প্রজাপতি রাফিয়া সুলতানা ' কবি যে গণ্ডীর মধ]্যে থাকেন তা কোন বাঁধন নয়,ঠিক যেন রংধনু।তাঁর সুর-অভিঘাত গুলি সাতরঙে ফুটে ওঠে সময়ের ক]্যানভাসে।তাঁর দেখার চোখ যেন রঙপিপাসু প্রজাপতির। রাফিয়া সুলতানার প্রতিটি কবিতার আমি মুগ্ধ পাঠক। যে কবি অনায়াসে লিখতে পারেন "আরো একটু নিলাম ডুবে/অমৃত আস্বাদ "তাঁর চেতনায় যে প্রাপ্তির পূর্ণতা।শত আক্ষেপ শুধুই অক্ষমতা।কিম্বা যখন পড়ি "পাতাগুলি করে সবে ফিসফিস কেন/ছায়াঘেরা বনখানি থমথমে যেন" বন্ধু-বিয়োগে ব]্যথাতুর কবি স্মরণ করেন বন্ধুর দেওয়া উৎসাহ-বাণীর মালা গেঁথে"হবে একদিন নিশ্চয় জেনো/পাহাড় শৃঙ্গ জয়" প্রাপ্তি-অপ্রাপ্তির নিক্তি তুলায় জীবন মেপে দেখা মানুষের সহজাত প্রবৃত্তি। কবি সেখানে নির্মোহ উচ্চারণে স্পষ্ট করেন ঋষি-পরিভাষা "চাই না বেশি,চাই না বেশি,একটু পাওয়াই থাক" এমন অসংখ]্য পংক্তিমালায় সাজানো একশো কবিতা সমৃদ্ধ "কৌটোপোরা স্বপ্ন""
প্রমোটারের বিদ্রোহ করার পর কি হয়েছিল ভূমিকার জীবনে?যার দরুন ওকে প্যায়ারী বিবি হয়ে উঠতে হলো?.এমনই অনেক মেয়েকে ও মুক্তির পথ দেখায়। .আর সেই ড্রেসটা কেন ও ওয়াশ করে না, সেই ড্রেস এ কার গায়ের আর পারফিউমের মিষ্টি গন্ধ লেগে আছে? কষ্টের মাঝেও ও কার গায়ের ঘ্রাণ অনুভব করতে থাকে চোখ বুজে!... কে সে?আর মুক্তি কি দিতে পারবে ও সবাইকে? পাবে কি শেষ দেখা, নিজের সেই আপনজনের! নিষিদ্ধ মেয়ের মনের রাজপুত্র কি আদৌ হবে ওর?
যৌথ কবিতা সংকলন প্রথম খন্ড " স্ববাক " অর্থাৎ স্ব-রচিত বাংলা ক-বিতা নিবেদিত যৌথ কবিতা সংকলন.... এখানে ১২ জন কবির অজস্র কবিতা থেকে এক-একজন কবির ১০টি করে কবিতা চয়ন করে মোট ১২০টি কবিতা সংকলিত করে একটি যৌথ কাব্যগ্রন্থ প্রকাশিত হলো ! এই তালিকার মধ্যে যেমন প্রবীণ কবিরা আছেন তেমনি নবীনেরও স্থান পেয়েছে যথাযোগ্যভাবে ...এপার ওপার বাংলা তথা ভারতক ও বাংলাদেশ মিলিয়ে সেই সমস্ত উদীয়মান কবিরা হলেন - ১) অভিজিৎ ব্যানার্জি ২) প্রণব চৌধুরী ৩) রাফিয়া সুলতানা ৪) নূপুর আঢ্য ৫) ধীরেন্দ্র কুমার দেবনাথ শ্যামল ৬) শিখা মুখার্জি ৭) শ্যামলী চক্রবর্তী ৮) সন্দীপ পাল ৯) অমিত আইচ ১০) মুনমুন ভট্টাচার্য ১১) মেজারুল ইসলাম ১২) স্বাগত ঘোষ উপরিউক্ত সকল কবির সংক্ষিপ্ত পরিচয় যোগ করা হয়েছে সংকলনটিতে ....
গ্রাম হতে উঠে আসা প্রচন্ড মেধাবী এক ছেলে ভর্তি হয় দেশের নামকরা এক ইঞ্জিনিয়ারিং ইউনিভার্সিটিতে। এই সময়টাতে তার জীবন দর্শনে বিরাট পরিবর্তন ঘটে। অন্যদিকে সেই 'পরিবর্তিত দর্শন' তার বউয়ের কাছে ভুল মনে হয়ে। যার কারণে তাদের সম্পর্কের মাঝে ফাটল সৃষ্টি হয়। দুইজন দুই মেরুতে অবস্থান নেন। পরবর্তীতে বিভিন্ন ঘটনা ও কর্মকান্ডের মাধ্যমে আবার আদর্শ ও চিন্তার পরিবর্তন হয়। এইভাবে বার বার বিভিন্ন কারণে-অকারনে মানুষ তার আদর্শগত অবস্থান পরিবর্তন করে। ফলে মাঝে মাঝে বিরাট মাশুল দিতে হয়। আবার প্রাপ্তিও থাকে। এই তো জীবন।
আলবোর্জ আজার তাঁর ধারাবাহিক গ্রন্থাবলীর প্রথম উপন্যাস 'কার কাজ' প্যান্টিয়া (লানা)কে উৎসর্গ করেন। ২০১৮ সালের মার্চ মাসের একটি ঘটনার পর, প্রেমিকা প্যান্টিয়া ওরফে লানার অনুপ্রেরণায় তিনি তাঁর স্মৃতিকথা লিখতে শুরু করেন।প্যান্টিয়া তার ব্যক্তিগত জীবন প্রকাশ্যে আনতে চাইত না, তাই আজার জানতেন, প্যান্টিয়াকে প্রচারের আলো থেকে দূরে রাখতে হবে। কিন্তু তার প্রতি আজারের যে গভীর প্রেম ছিল, সেই অসাধারণ অভিজ্ঞতা লিপিবদ্ধ হওয়া প্রয়োজন বলে তিনি মনে প্যান্টিয়া (বর্তমানে ৪১ বছর বয়স্ক) এবং আলবোর্জ (বর্তমানে ৬৬ বছর বয়স্ক)এর কাহিনী দ্বারা বইটি অনুপ্রাণিত। আলবোর্জ জানতে পারেন, প্যান্টিয়া ভালবাসায় বিশ্বাস করে না। কিন্তু সে তাঁকে বুঝিয়ে দেয় যে যাকে তিনি ভালবাসা মনে করছেন, তা নিঃশর্তভাবে কারও প্রকৃত যত্ন নেওয়ার সঙ্গে এক নয়।
মস্ত বড় এই পৃথিবী, তার চেয়ে বড় মানুষের মাথা। মাথা বলতে ব্রেইন। ব্রেইন এতো বড়, এত তিখর ধারণাতীত। এই ব্রেইন এক করে ফেলতে পারে আসমান জমিন। আবার এই ব্রেইনই মানুষ করে তুলেছে মহান সেই সাথে করে তুলেছে পুশুর চেয়ে নিকৃষ্ট । যার যার দৃষ্টি ভঙ্গি, কাকে কোথায় নিয়ে যায়, বলা যায় না। আজ আমার চিন্তা চেতনা নিয়ে এসেছে আপনাদের দ্বারে, আপনাদের দুয়ারে, আশা রাখি ফেলে দিবেন না ডাস্টবিনে। একটি কবিতা লিখার প্রয়াস নিয়ে বসি যখন কলম হাতে এ হাত থর থর করে উঠে কেঁপে। রবি ঠাকুরের শেষের কবিতায় মন মনস্তর হয়ে উঠে। কাজী নজরুলের সেই দুঃখু মিয়া হতে সাধ জাগে, বা জীবন বাবুর ন্যায় আবার আসিব ফিরে ধানসিঁড়ির ঐ তীরে, হাসন রাজার ভাটিয়ালি সুরে গাহিব গান নদীর কোল ঘেঁষে খুঁজে ফিরিব সতেজ বাঙালি প্রান বাংলার মাঠ - মাঠন্তরে । আরও সাধ জাগে, হুমায়ন আহমেদর হিমু চরিত্রে হাঁটিব রাত ফুটপাত ধরে। একটি কবিতা লিখার প্রয়াস নিয়ে বসি যখন কলম হাতে, এ হাত থর থর করে উঠে কেঁপে । এই কবিতার পাংউক্তলি তাই সসম্মানে গচিত রাখি। উৎসর্গ করি কবি গুরুজনদের, জ্ঞাপন করি আরও শ্রদ্বা ভরা ভক্তি । ধন্যবাদান্তে, মাহমুদুল আলম দিপু
Abonner på vårt nyhetsbrev og få rabatter og inspirasjon til din neste leseopplevelse.
Ved å abonnere godtar du vår personvernerklæring.